অংশগ্রহণমূলক শিক্ষণ-শিখন পদ্ধতি
অংশগ্রহণমূলক শিক্ষণ-শিখন পদ্ধতি বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা আজ ৩টি ধারায় বিভক্ত আর এই ধারাকে যদি এক করা না যায় তবে শিক্ষাটা মানুষের কাছে পৌছানো যাবে না। তিন রকম শিক্ষা পদ্ধতির মধ্যে যদি পারস্পরিক সর্ম্পক এবং যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করা না যায়, তাহলে শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে একটা কার্যকর পরিবর্তন আনা যাবে না। পারস্পরিক দুরত্ব একে অন্যের প্রতি অবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলছে। যদি এই রকম একটা উদ্যোগ গড়ে তোলা যেত যে, স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার সকল শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও কমিটির সকল সদস্য এক জায়গায় বসে শিক্ষা সংস্কারের উদ্যোগ নিচ্ছে তবে আমার মত যারা দেশের সকল মানুষের কাছে শিক্ষার আলো পৌঁছে যাক চিন্তাটা করে তারা সকলে খুশি হত। আর এই ব্যবস্থার ফলে শিক্ষার উন্নয়ন ও কোন ব্যবস্থায় কি ঘাটতি রয়েছে তাও সুস্পষ্ট হতে পারত। এখানে আমরা এক হতে পারছি না নানা স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট কারণে। সেখানেই আমাদের জাতীয় বিপত্তির সমস্ত উৎস। আর আমরা যদি এক হতে পারতাম তাহলে শিক্ষা পদ্ধতিগুলোর মধ্যে লুকিয়ে থাকা শূণ্যতার অবসান হতে পারত, শিক্ষার আলো আরো গতি পেত এবং শিক্ষার মূলে যে শূণ্যতা তাও শেষ হতে পারত। কিন্তু আমরা পারিনি। শিক্ষার আদর্...
Comments
Post a Comment